1. admin@gorbobangladesh.news : admin :
  2. farzanafarabi244@gmail.com : farzana farabi : farzana farabi
  3. hossain71rbd@gmail.com : Hossain Ahmad : Hossain Ahmad
  4. info.popularhostbd@gmail.com : PopularHostBD :
  5. maripon079@gmail.com : Ripon :
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
মোল্লাহাটে ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে জাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ বিনিয়োগ আকর্ষণে কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন বিডা চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের নিমিত্ত ‘যৌথ ঘোষণা’ তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টার সঙ্গে জার্মানির রাষ্ট্রদূত রুডিগার লোটজজের সাক্ষাৎ বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে উপাসনালয় উদ্বোধন আমাদের ঐক্যের মাধ্যমেই কাঙ্খিত ফলাফল ধানের শীষের বিজয় সু নিশ্চিত করবে – ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন মালয়েশিয়ায় এনসিপির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত: ছয় মাসের কর্মপরিকল্পনা গৃহীত দেশের নির্বাচনের আকাশে কালো মেঘ কেটে গেছে ——ড. আসাদুজ্জামান রিপন বিইউপি শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে জাবি ছাত্রদলের অবস্থান কর্মসূচি

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের নিমিত্ত ‘যৌথ ঘোষণা’

আলী আহসান রবি
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৪১

আলী আহসান রবি :

ঢাকা, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-এর কারিগরি সহায়তায় “অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে যৌথ ঘোষণা বাস্তবায়ন কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ে দ্বিতীয় পর্যায়ের সভা” আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো: সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ।

সভায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ছাড়াও মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এর সচিব ও ঊর্ধ্বতন প্রতিনিধি এবং অধীনস্থ দপ্তরসমূহের প্রধানগণ অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এবং জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (WFP) এর প্রতিনিধিবৃন্দ সভায় অংশগ্রহণ করেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান অসংক্রামক রোগের বোঝা ও অকালমৃত্যু প্রতিরোধে খাতভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণের জরুরি প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এই উপলব্ধি থেকেই ৩৫টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ নিয়ে অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে ‘যৌথ ঘোষণা’ স্বাক্ষরিত হয়েছে। ‘যৌথ ঘোষণা’ পরবর্তী কর্মকৌশল নির্ধারণে কৃষি, খাদ্য, শিল্প, বাণিজ্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়সহ উৎপাদন ও বাণিজ্য খাতের অংশীদারদের সঙ্গে প্রথম সভা গত ২৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। আজকের এই দ্বিতীয় সভায় শিক্ষা, ক্রীড়া, যুব, নগর উন্নয়ন ও স্থানীয় সরকার খাতের মন্ত্রণালয়সমূহের প্রতিনিধিবৃন্দ যারা সমাজে সচেতনতা সৃষ্টি, আচরণগত পরিবর্তন এবং স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সরাসরি ও প্রভাবশালী ভূমিকা রাখতে পারে তিনি তাদের এ সংক্রান্ত কার্যক্রম বৃদ্ধির আহবান জানান।

সভায় যৌথ ঘোষণায় বর্ণিত অঙ্গীকারসমূহ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি সমন্বিত বাস্তবায়ন কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন বিষয়ে আলোচনা হয়। প্রত্যেক অংশগ্রহণকারী মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব ও অগ্রাধিকারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ খাতভিত্তিক কার্যক্রম চিহ্নিতকরণ, এবং জাতীয় ও বৈশ্বিক প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখার বিষয়েও আলোচনা হয়। সভায় অংশগ্রহণকারীরা মন্ত্রণালয়সমূহের পারস্পরিক সমন্বয়, যৌথ জবাবদিহিতা কাঠামো গঠন, এবং বহুমন্ত্রণালয় কর্মপরিকল্পনার কার্যকর বাস্তবায়ন নিশ্চিতকরণে মতামত প্রদান করেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বাংলাদেশ অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে বহুমুখী পদক্ষেপ বাস্তবায়নের জন্য কারিগরি সহায়তা, সমন্বয় ও সক্ষমতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

আজকের সভায় যে সকল বিষয়াদি অগ্রাধিকার হিসেবে বিবেচিত হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে:

১.মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে স্বাক্ষরকারী সকল মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে উচ্চ পর্যায়ের তদারকি কমিটির মাধ্যমে যৌথ ঘোষণা বাস্তবায়ন অগ্রগতি নিয়মিত পর্যালোচনা;

২। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তক্তাবধানে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে Health Promoting School (HPS) কাঠামো সংযোজন, শিক্ষার্থীদের জন্য দৈনন্দিন শারীরিক কার্যক্রম নিশ্চিতকরণ, শতভাগ তামাকমুক্ত বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ বাস্তবায়ন, বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় অস্বাস্থ্যকর খাদ্য ও পানীয়ের বিপণন ও বিক্রয় নিষিদ্ধকরণ, পুষ্টি শিক্ষা ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা-এর খাদ্য নির্দেশিকার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ স্বাস্থ্যসম্মত বিদ্যালয়ভিত্তিক খাদ্য সরবরাহ, এবং শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক পর্যায়ে অসংক্রামক রোগ, দৃষ্টিশক্তি, ও মানসিক স্বাস্থ্যের স্ক্রিনিং ব্যবস্থা চালু করা। শিক্ষকদের মানসিক চাপ ব্যবস্থাপনা ও মনোসামাজিক সহায়তা বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রতিবন্ধী ও নিউরোডেভেলপমেন্টাল সমস্যাযুক্ত শিশুদের সহায়তা জোরদার;

৩। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের তক্তাবধানে Health Promoting School (HPS) উদ্যোগকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ প্রদান, অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ, মানসিক স্বাস্থ্য, খেলাধুলা ও সক্রিয় বিরতির মাধ্যমে শারীরিক কার্যক্রম এবং জীবনমুখী শিক্ষাকে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রম ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা। বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শতভাগ তামাক ও মাদকমুক্ত পরিবেশ বজায় রাখতে কঠোর বাস্তবায়ন ও দৃশ্যমান সাইনেজ স্থাপন, National School Mental Health Framework বাস্তবায়ন, কাউন্সেলিং সেবা জোরদার, বুলিংবিরোধী ও ইতিবাচক শৃঙ্খলা নীতি বাস্তবায়ন, এবং প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা নিশ্চিত করা;

৪। সকল কারিগরি ও ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সংস্কৃতি গড়ে তুলতে Health-Promoting Technical Institution (HPTI) ও Healthy Madrasah Certification ব্যবস্থা প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ; শতভাগ তামাক ও মাদকমুক্ত ক্যাম্পাস, হোস্টেল ও ওয়ার্কশপ; স্বাস্থ্যসম্মত ক্যান্টিন, চিনি-যুক্ত পানীয় ও অতিপ্রক্রিয়াজাত খাদ্য নিষিদ্ধকরণ, স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত পুষ্টিকর খাবার প্রচার; পাঠ্যক্রমে মানসিক স্বাস্থ্য, জীবনদক্ষতা ও নৈতিক আচরণ অন্তর্ভুক্ত করা;

৫। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপিত সকল স্থাপনা, বাজার, পরিবহন টার্মিনাল, পার্ক, খেলার মাঠ ও অফিস প্রাঙ্গণে শতভাগ ধূমপান ও ভ্যাপিং নিষিদ্ধ নীতি বাস্তবায়ন; বিদ্যালয় ও স্বাস্থ্যকেন্দ্র সংলগ্ন তামাক বিক্রয়কারী দোকানের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল; “তামাকমুক্ত এলাকা” সাইনেজ স্থাপন; জনস্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য পরিবেশ গঠনে লবণ, চিনি ও ট্রান্স ফ্যাট সংক্রান্ত জাতীয় মানদণ্ড বাস্তবায়ন এবং বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় জাঙ্ক ফুড ও চিনি-যুক্ত পানীয়ের বিক্রয় ও বিপণন নিয়ন্ত্রণ; নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত বাজার চিহ্নিত করতে “Healthy Market Certification” ব্যবস্থা প্রবর্তন। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর নগর পরিবেশ গড়ে তুলতে হাঁটার পথ, সাইকেল লেন ও পার্ক স্থাপনে পৌর বাজেট বরাদ্দ, হাঁটা, সাইকেল র‍্যালি ও ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলার আয়োজন, নারী, শিশু ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সহজপ্রবেশযোগ্য উন্মুক্ত স্থান নিশ্চিত, নগর স্বাস্থ্যসেবা ও অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভায় Urban Health Wing স্থাপন, প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে WHO PEN–HEARTS, mhGAP ও ICOPE প্যাকেজ বাস্তবায়ন, এবং জরুরি অবস্থায় ধারাবাহিক সেবা নিশ্চিত করা;

৬। সমস্ত পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় কর্মসূচিতে স্বাস্থ্য সচেতনতা, পুষ্টি উন্নয়ন ও অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ উপাদান সংযোজন; শতভাগ তামাকমুক্ত কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণ ও তামাকশিল্পে নিযুক্ত শ্রমিকদের বিকল্প জীবিকা উন্নয়নে সহায়তা প্রদান; নিরাপদ, পুষ্টিকর ও সাশ্রয়ী খাদ্য নিশ্চিত করতে “Healthy Rural Market Certification” ব্যবস্থা প্রবর্তন; গ্রামীণ জনগণের মানসিক সুস্থতা, সক্রিয় জীবনযাপন ও কমিউনিটি-ভিত্তিক অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ সেবাকে সমবায় কাঠামোর মাধ্যমে সম্প্রসারণ;

৭। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে সকল নগর পরিকল্পনা, আবাসন ও অবকাঠামো প্রকল্পে স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও কল্যাণমূলক নীতি সংযোজন; সবুজ এলাকা, হাঁটার ও সাইকেল চলাচলের পথসহ সক্রিয় ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নগর নকশা বাস্তবায়ন; ধূমপানমুক্ত জনপরিবেশ নিশ্চিতকরণ; পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল, প্রতিবন্ধীবান্ধব নকশা ও দুর্যোগ সহনীয়তা নিশ্চিত করে Healthy Housing Design Standards প্রয়োগ; পরিবেশবান্ধব, জলবায়ু-সহনশীল ও নিরাপদ নির্মাণ পদ্ধতি প্রচার; আবাসন, কর্মক্ষেত্র ও নির্মাণস্থলে কর্মীদের মানসিক স্বাস্থ্য, পুষ্টিকর খাদ্য ও পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা;

৮। সমস্ত মেডিকেল, নার্সিং ও পরিবারকল্যাণ শিক্ষা ও সেবায় অসংক্রামক রোগ, মানসিক স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্যোন্নয়ন উপাদান সংযোজন; পরিবারকল্যাণ কেন্দ্র ও মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্যসেবায় অসংক্রামক রোগ ও মানসিক স্বাস্থ্য স্ক্রিনিং ও কাউন্সেলিং সম্প্রসারণ; উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হাঁপানি ও ক্যান্সার স্ক্রিনিং নিয়মিত সেবার অন্তর্ভুক্তি; স্বাস্থ্যকর্মীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, মেডিকেল ও নার্সিং পাঠ্যক্রমে অসংক্রামক রোগ, মানসিক স্বাস্থ্য, পুষ্টি, প্রশমিত চিকিৎসা (palliative care) ও স্বাস্থ্যকর জীবনধারার প্রচার অন্তর্ভুক্তকরণ; Continuing Medical Education (CME) ও ডিজিটাল লার্নিং প্ল্যাটফর্ম স্থাপন; শিক্ষার্থীদের কমিউনিটি-ভিত্তিক স্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতা প্রকল্পে সম্পৃক্তকরণ; মেডিকেল কলেজ ও প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রশমিত চিকিৎসা ইউনিট স্থাপন ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ব্যথা ও উপসর্গ ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন; জাতীয় প্রশমিত চিকিৎসা নির্দেশিকা প্রণয়ন; এবং অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক গবেষণা ও উদ্ভাবন জোরদার করা।

৯। যুব ও ক্রীড়া নীতি, কর্মসূচি ও অবকাঠামোতে স্বাস্থ্য, অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও মানসিক সুস্থতা উপাদান সংযোজন; মন্ত্রণালয়-অধীন সকল স্থাপনা ও অনুষ্ঠান শতভাগ তামাক, মাদক ও অ্যালকোহলমুক্ত ঘোষণা; নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ নিশ্চিত করা; “Move Bangladesh” ও “Fit Youth, Fit Nation” অভিযানের মাধ্যমে সারাদেশে শারীরিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ; সকল ক্রীড়া ভেন্যুতে স্বাস্থ্যকর খাদ্য নির্দেশিকা বাস্তবায়ন; “Play Clean, Live Clean” উদ্যোগ চালু এবং খেলোয়াড় ও তরুণদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য ও আঘাত প্রতিরোধ কর্মসূচি বাস্তবায়ন।

১০। বাংলাদেশ স্কাউটস, গার্ল গাইডস ও ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পস (NCC): বিদ্যালয় ও কমিউনিটি পর্যায়ে স্বাস্থ্যোন্নয়ন, অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও মানসিক সুস্থতা বিষয়ক নেতৃত্ব বিকাশ কর্মসূচি বাস্তবায়ন; শারীরিক কার্যক্রম, স্বাস্থ্যকর খাদ্য ও পরিচ্ছন্নতা বিষয়ে প্রচারণা চালানো এবং বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে তামাক ও মাদকমুক্ত পরিবেশ বজায় রাখা; জীবনদক্ষতা, মানসিক সহনশীলতা, প্রাথমিক চিকিৎসা ও জরুরি প্রস্তুতি বিষয়ে সহপাঠী-নেতৃত্বাধীন কার্যক্রম পরিচালনা; শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয়ে তাদের কার্যক্রমকে Health Promoting Schools Framework ও জাতীয় বহু মন্ত্রণালয় ভিত্তিক অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ কর্মপরিকল্পনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা।

সংবাদ টি শেয়ার করুন

এ বিভাগের আরো সংবাদ

© All rights reserved
Design BY POPULAR HOST BD